সংবাদ শিরোনাম :
বদরগন্জে  বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গণহত্যা চালিয়েও শেখ হাসিনার কোন অনুশোচনা নেই, রংপুরে রিজভী। রংপুরে আউট সোর্সিংয়ে ন্যাস্ত করার ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধ আওয়ামীলীগকে বাদ দিলে এবং জাতীয় পার্টিকে দিলে, অর্ধেক লোক নিয়ে নির্বাচন হবে গাজায় নৃশংস গণহত্যার প্রতিবাদে সুন্দরগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ‎ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে বদরগন্জে বিক্ষোভ মিছিল আ,লীগের রাজনীতির আড়ালে প্রতারাণা দূনীতি করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন ডা. ইয়াকুব উল আজাদ রংপুর সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে বেতন বোনাস আদায় করলো কর্মচারীরা ‎রংপুরে প্রতিবন্ধি শিশুকে ধর্ষণের পর বোরকা পরে  পালানোর সময় আসামী জনতার হাতে আটক সুন্দরগঞ্জে কথিত প্রেসক্লাবের বৈঠক প্রতিহত করলো ছাত্রজনতা
মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৌলভীবাজারের পাঁচ জনের রায় যেকোনো দিন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৌলভীবাজারের পাঁচ জনের রায় যেকোনো দিন

ফাইল ছবি

মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৌলভীবাজারের সামছুল হোসেন তরফদারসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে রায় যেকোন দিন ঘোষণা করা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

পাঁচ আসামির মধ্যে ইউনুছ আহমদ, ওজায়ের আহমদ চৌধুরী গ্রেফতার হয়েছেন। অন্য তিন আসামি সামছুল হোসেন তরফদার ওরফে আশরাফ, মো. নেছার আলী এবং মোবারক মিয়া পলাতক আছেন।

সোমবার ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন। তার সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর আবুল কালাম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।

আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ এবং আটকে রেখে নির্যাতনের পাঁচ অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর এই পাঁচ আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে প্রসিকিউশনের তদন্ত সংস্থা। তদন্ত শেষে গত জানুয়ারিতে প্রসিকিউশনের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়ে।

এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ১৩ অক্টোবর প্রসিকিউশনের আবেদনে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলে সেদিন বিকেলে মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার গয়াসপুর গ্রাম থেকে ওজায়ের (৬০) এবং শহরের চৌমোহনা থেকে ইউনুছ আহমদকে (৭০) গ্রেফতার করে পুলিশ।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিদের মধ্যে সামছুল হোসেন তরফদার একাত্তরে আল-বদর বাহিনীর এবং নেছার আলী রাজাকার বাহিনীর স্থানীয় কমান্ডার ছিলেন। বাকি তিনজন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..




© All rights reserved © batayon24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com