সংবাদ শিরোনাম :
জাতীয় নাগরিক পার্টির পদযাত্রা সাদুল্যাপুর অতিক্রম করে গাইবান্ধায় প্রবেশ করছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এখন পদযাত্রা মাদারগঞ্জে  জুলাই বিপ্লব একটি দলের পরিবর্তনের জন্য ছিল না,  ছিল নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য : নাহিদ ইসলাম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মায়ের পাশে এনসিপি নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করলেন এসিপি পার্টির নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের পিতা সরকারের কাছে দ্রুত বিচার দাবি করেন শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেন রংপুর জেল ও উপজেলা জামায়াতের নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের পিতার সাথে রংপুর জেলা জামায়ত নেতৃবৃন্দ মতবিনিময় রৌমারীতে ২২ হাজার ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জাপায় নতুন করে ভাঙ্গন : চুন্নুসহ বহিষ্কার হচ্ছেন জাপা’র ৭ নেতা
মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৌলভীবাজারের পাঁচ জনের রায় যেকোনো দিন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : মৌলভীবাজারের পাঁচ জনের রায় যেকোনো দিন

ফাইল ছবি

মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৌলভীবাজারের সামছুল হোসেন তরফদারসহ পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে রায় যেকোন দিন ঘোষণা করা হবে বলে আদেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

পাঁচ আসামির মধ্যে ইউনুছ আহমদ, ওজায়ের আহমদ চৌধুরী গ্রেফতার হয়েছেন। অন্য তিন আসামি সামছুল হোসেন তরফদার ওরফে আশরাফ, মো. নেছার আলী এবং মোবারক মিয়া পলাতক আছেন।

সোমবার ট্রাইব্যুনালে চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন প্রসিকিউটর সুলতান মাহমুদ সিমন। তার সঙ্গে ছিলেন প্রসিকিউটর আবুল কালাম ও রেজিয়া সুলতানা চমন। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন।

আসামিদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, অপহরণ এবং আটকে রেখে নির্যাতনের পাঁচ অভিযোগ আনা হয়েছে।

২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর এই পাঁচ আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে প্রসিকিউশনের তদন্ত সংস্থা। তদন্ত শেষে গত জানুয়ারিতে প্রসিকিউশনের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা পড়ে।

এরই মধ্যে ২০১৩ সালের ১৩ অক্টোবর প্রসিকিউশনের আবেদনে ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলে সেদিন বিকেলে মৌলভীবাজারের রাজনগর উপজেলার গয়াসপুর গ্রাম থেকে ওজায়ের (৬০) এবং শহরের চৌমোহনা থেকে ইউনুছ আহমদকে (৭০) গ্রেফতার করে পুলিশ।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিদের মধ্যে সামছুল হোসেন তরফদার একাত্তরে আল-বদর বাহিনীর এবং নেছার আলী রাজাকার বাহিনীর স্থানীয় কমান্ডার ছিলেন। বাকি তিনজন রাজাকার বাহিনীর সদস্য হিসেবে বিভিন্ন যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত হন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..




© All rights reserved © batayon24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com