সংবাদ শিরোনাম :
‘নতুন কুঁড়ি’র বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা  হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার রায় ১৭ নভেম্বর  ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমের সঙ্গে হাসিনার কথা বলা বন্ধ করতে বলল ঢাকা অযথা পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না, ‘রাজপথের সঙ্গীদের’ উদ্দেশে তারেক রহমান নির্বাচন বানচালের জন্য দেশী-বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে: নুর আওয়ামী লীগকে ঠেকাতে এক হাসনাত আব্দুল্লাহই যথেষ্ট বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন বিএনপির ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দের সাথে এমপি প্রার্থী সামুর নির্বাচনী মতবিনিময় সভা  রংপুরে র‍্যাবের বিশেষ অভিযানে প্রতারক নাজমুল হাসান গ্রেফতার সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাড়িতে তল্লাশি, আটক ৬
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

স্টাফ করেসপনডেন্ট, ঢাকা।। বাতায়ন২৪ডটকম।।

সারাদেশে ১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে। ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী সকল শিশুকে বিনামূল্যে এ টিকা দেওয়া হচ্ছে। আগামী ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত টিকাদান চলবে।

আজ (বৃহস্পতিবার) ২৩ অক্টোবর রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ইপিআই, ইউনিসেফ বাংলাদেশ এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের যৌথ আয়োজনে টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির সাফল্য এবং শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে আয়োজিত এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশে ১ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সি শিশুরাই টাইফয়েড জ্বরে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে। সমীক্ষা অনুযায়ী ২০২১ সালে বাংলাদেশে ৮ হাজার মানুষ টাইফয়েড জ্বরে মৃত্যুবরণ করেছে। যার মধ্যে প্রায় ৬ হাজার জন ১৫ বছরের নিচে। দূষিত পানি ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে মূলত টাইফয়েড ছড়িয়ে পড়ে।

সভায় টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির অগ্রগতি এবং শক্তিশালীকরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ উপস্থাপন করেন ইপিআই অ্যান্ড সারভিলেন্স উপ পরিচালক ডা. মোহাম্মদ শাহরিয়ার সাজ্জাদ।

অনুষ্ঠানে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার টিকাদান কর্মসূচিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে টিকাদান কার্যক্রমে বাংলাদেশের সাফল্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

বক্তারা বলেন, বর্তমান সরকার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ‘টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫’ এর আওতায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী সকল শিশুকে টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে।

তারা আরও জানান, এই ক্যাম্পেইনের আওতায় মাদ্রাসা, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী (প্লে/নার্সারি, কিন্ডারগার্টেন থেকে ৯ম শ্রেণি/সমমান শ্রেণি পর্যন্ত) এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সীসহ প্রায় ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে এক ডোজ টিসিডি টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

গত ১২ অক্টোবর থেকে এ টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থা ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।

সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের ডেপুটি রিপ্রেসেনটিটিভ দপিকা শর্মা।

বাতায়ন২৪ডটকম।।মেমোহি।। 

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..




© All rights reserved © batayon24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com