সংবাদ শিরোনাম :
জাতীয় নাগরিক পার্টির পদযাত্রা সাদুল্যাপুর অতিক্রম করে গাইবান্ধায় প্রবেশ করছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি এখন পদযাত্রা মাদারগঞ্জে  জুলাই বিপ্লব একটি দলের পরিবর্তনের জন্য ছিল না,  ছিল নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য : নাহিদ ইসলাম শহীদ আবু সাঈদের বাবা মায়ের পাশে এনসিপি নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করলেন এসিপি পার্টির নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের পিতা সরকারের কাছে দ্রুত বিচার দাবি করেন শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেন রংপুর জেল ও উপজেলা জামায়াতের নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের পিতার সাথে রংপুর জেলা জামায়ত নেতৃবৃন্দ মতবিনিময় রৌমারীতে ২২ হাজার ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার জাপায় নতুন করে ভাঙ্গন : চুন্নুসহ বহিষ্কার হচ্ছেন জাপা’র ৭ নেতা
রংপুরে স্বামী পরিবর্তন করে এনজিও থেকে ঋন নেওয়ায় তোলপাড়

রংপুরে স্বামী পরিবর্তন করে এনজিও থেকে ঋন নেওয়ায় তোলপাড়

স্পেশাল করেসপনডেন্ট রংপুর।। বাতায়ন২৪ডটকম।।

রংপুরে স্বামী পরিবর্তন করে এনজিও থেকে ঋন নেওয়ার এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়ও ওই প্রতারক চক্র বিরুদ্ধে যৌথ বিনিয়োগের নামে ৯৮ লক্ষ টাকা প্রতারনা করে হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। রবিবার (২ মার্চ) দুপুরে রংপুর রিপোর্টাস ক্লাব মিলনায়তনে ভুক্তভোগীদের কয়েকজন সংবাদ সম্মেলন করেন আফসানা জাহান মিতু, তৌসিফ আহমেদ ও নুর আলম নামের বিরুদ্ধে।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিজা আক্তার নামে একজন জানান, আফসানা আক্তার মিতু নামের একজন বান্ধবী ডেসটিনি নামের একটি এনজিওতে কাজ করতেন। সেই এনজিও বন্ধ হওয়ার পরে সে আমাদের কাছে আরেকটি এনজিও খোলার প্রস্তাব দেন। এনজিও খুলতে তার লোভনীয় প্রস্তাবে আমরা রাজি হলে সে আমদেরকে মূলধন লাগবে বলে জানায়। পরে আমরা কয়েকজন মিলে ৯৮ লাখ টাকা দেই। এরপর সে বিভিন্ন এনজিওর কর্মকর্তার সাথে জোগসাজসে তার ছোট বোনের স্বামী তৌসিব আহমেদকে আমাদের স্বামী পরিচয়ে ছবি এডিটিং এর মাধ্যমে মোটা অংকের ঋন নিয়ে আত্নসাত করে। পরে এনজিওর লোকজন কিস্তির টাকা আদায় করতে আমাদের বাসায় আসে। ঘটনাটি মিতু ও তার ছোট বোনের স্বামী তৌসিফকে জানালে তারা এনজিও চালু হলে মাইক্রোক্রেডিট থেকে লাভের টাকার ঋণ পরিশোধের আশ্বাস দেন। কিন্তু তারা ঋণ পরিশোধ না করে কালক্ষেপন করতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, টাকা তুলতে আমাদের পরিবার থেকে চাপ দিতে থাকলে পরে মিতুর বাবা নুর আলমকে আমরা ঘটনাটি জানাই। পরে স্থানীয় গণ্যমাণ্য ব্যক্তিদের নিয়ে একটি সালিশ বৈঠকে তিনি জমি বিক্রী করে টাকা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেন। এর পর তিনি কালক্ষেপন করে তার মেয়ে মিতুকে অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দেন। পরে চাপে পরে তিনি কয়েকজনকে ব্যাংকের টাকার চেক দেন। কিন্তু সেই চেক দিয়ে টাকা তুলতে না পেরে তারা মামলা দায়ের করেন। এর পর থেকে তারা ভয়ভিতি প্রদর্শনের হুমকি দেয়াসহ সামাজিক ও মানুষিক ভাবে হয়রানী করছেন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভুক্তভোগী লিজা আক্তার, জান্নাতুল, বিথি, আতিকা বেগম ও স্মৃতি বেগমসহ কয়েকজন। এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলে তারা রিসিভ করেননি। সেজন্য তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

বাতায়ন২৪ডটকম/শরিফুল ইসলাম

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..




© All rights reserved © batayon24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com