সোমবার, ২০ মার্চ ২০২৩, ১০:১১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
প্রেমিকের বিরুদ্ধে গর্ভপাত না করায় নির্যাতনে মৃত্যুর অভিযোগ:পৌনে ৭ মাস পর তোলা হলো তরুণীর লাশ এরশাদ ছিলেন আধুনিক ও উন্নত বাংলাদেশের রূপকার:  মোস্তফা আলুর ন্যায্যমূল্যেসহ ৭ দফা দাবিতে কৃষি মন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান রমজানে যেন মানুষের কষ্ট না বাড়ে ব্যবসায়ীদের প্রতি ডিসির অনুরোধ ‘কক্ষে প্রবেশে অনুমতির প্রয়োজন নেই’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস পালিত তারাগঞ্জের ইকরচালি উচ্চ বিদ্যালয়ে বিভিন্ন পদে নিয়োগে বাণিজ্যের অভিযোগ গংগাচড়ায় উপবৃত্তিতে নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য, টাকা আদায়ের অভিযোগ বর্ণিল আয়োজনে লালমনিরহাটে বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিক পালন মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবিতে মানববন্ধন
রংপুরে স্ত্রীর মামলায় বিচারকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

রংপুরে স্ত্রীর মামলায় বিচারকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

স্টাফ করেসপনডেন্ট, রংপুর।। বাতায়ন২৪ডটকম।।

স্ত্রী ডা. হৃদিতা সরকারের করা যৌতুক ও শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের মামলায় রংপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক দেবাংশু কুমার সরকার ও তার পিতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। বুধবার ( ৮ ফেব্রুয়ারী) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-০১ এর বিচারক মোস্তফা কামাল এই পরোয়ানা জারি করে তা অবিলম্বে তামিল করার আদেশ দিয়েছেন।

রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দম ট্রাইবুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর(পিপি) খন্দকার রফিক হাসনাইন জানান, ৩০ লাখ টাকা যৌতক না দেয়ায় শারীরিক ও মানষিক নির্যাতনের অভিযোগ এনে ডা. হৃদিতা সরকার তার স্বামী রংপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক দেবাংশু কুমার সরকারসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১ এ মামলা করেন। মামলাটি আমলে আদালত পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশনা দেন। পিবিআই তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয়। এরমধ্যে বাদি হৃদিতা তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি করেন। বুধবার আদালতে বিচারক তদন্তের বিষয়ে পিবিআই এর পুলিশ সুপার জাকির হোসেন ও তদন্ত কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে দেবাংশু কুমার সরকার ও তার পিতা সুধাংশু কুমার সরকারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে তাদের অবিলম্বে গ্রেফতারের আদেশ দেন। একই সাথে বাদির নারাজির আংশিক গ্রহন করেন।

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভিস্টিগেশন( পিবিআই) রংপুরের পুলিশষ সুপার এবিএম জাকির হোসেন জানান, মামলাটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও সেনসেটিভ। এই মামলার বাদি একজন চিকিৎসক ও বিবাদী এই কোর্টেরই একজন সম্মানিত বিচারক। আমরা স্বাক্ষির স্বাক্ষ্য এবং বস্তুগত প্রমাণের আলোকে পুলিশ প্রতিবেদন দিয়েছি। ভিকটিম এতে নারাজি করেছেন। আদালত আমাকে এবং তদন্ত কর্মকর্তা যতীন শর্মাকে ডেকেছিলেন। যে লার্নেড কোট সিদ্ধান্ত নিতে যে  এটি নারাজিতে যাবেন। নাকি আমলে নিবেন। আমরা আদালতে হাজির হয়ে বিচারক যা জিজ্ঞাসা করেছেন আমরা তার জবাব দিয়েছি। এখন বিচারক যা সিদ্ধান্ত নিবেন সেভাবে মামলাটি চলবে।

বাতায়ন২৪ডটকম।।সমামা

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published.




© All rights reserved 2022 batayon24
Design & Developed BY ThemesBazar.Com