মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বিটিআরসিতে মোবাইল ফোন আমদানি ও ভেন্ডর লাইসেন্স তালিকাভুক্তিকরণ সহযোগিতার বিষয়ে বিটিআরসি ও মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ-এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা।। বাতায়ন২৪ডটকম।।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বিটিআরসিতে মোবাইল ফোন আমদানি ও ভেন্ডর লাইসেন্স তালিকাভুক্তিকরণ সহযোগিতার বিষয়ে বিটিআরসি ও মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ-এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১. ন্যূনতম কাগজপত্র দাখিলের মাধ্যমে স্বল্প সময়ের মধ্যে ভেন্ডর এনলিস্টমেন্ট সনদ প্রদান এবং বিদেশ থেকে ক্লোন/কপি/ব্যবহৃত/রিফারবিশড মোবাইল হ্যান্ডসেট বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অনুপ্রবেশ রোধকল্পে শুধু মোবাইল ফোনের মূল উৎপাদনকারী সংস্থার পাশাপাশি যেকোনো অনুমোদিত সরবরাহকারীর (অথরাইজড ডিস্ট্রিবিউটর) প্রত্যয়নপত্রসহ (চুক্তির পরিবর্তে) আবেদন করা হলে বিটিআরসি থেকে সহজেই তাদের অনুকূলে আমদানির অনুমোদন প্রদান করা হবে।
৩. ‘মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ’র চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের বাজারে বিদ্যমান অবিক্রিত সকল মোবাইল হ্যান্ডসেট নিয়মিতকরণের উদ্দেশ্যে এ সংশ্লিষ্ট তথ্য নির্ধারিত ছকে জমা প্রদান করলে বিটিআরসি হতে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
মোবাইল বিজনেস কমিউনিটি বাংলাদেশ এবং বিটিআরসি বলছে, বর্তমানে দেশের বাজারে প্রায় ৫০ লাখ অনিবন্ধিত হ্যান্ডসেট রয়েছে।
এনইআইআর চালুর উদ্যোগে দেশের মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলছিলেন, এই ব্যবস্থা ব্যবসায়ীদের বিশাল ক্ষতির মুখে ঠেলে দেবে। এ নিয়ে রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিটিআরসি ভবনের সামনে দিনভর অবস্থান করে রাখেন তারা।
অপর দিকে, মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এমআইওবি) সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছে, বর্তমানে ১৮টি কোম্পানি উৎপাদন লাইসেন্সধারী, যারা মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাজারে কাজ করছে। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, এনইআইআর নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। এনইআইআর বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
বাতায়ন২৪ডটকম।। মেমোহি।।